welcome to mygeo.in Indian no 1 geography based website in Bengali

সাধারণ পোলার কো-অর্ডিনেট পদ্ধতি (Plane Polar Co-Ordinate System)


Plane Polar Co-Ordinate System-এর ক্ষেত্রে কোন Point বা বিন্দুর অবস্থানকে দুই ধরণের বৈশিষ্টাবাং প্রকাশ করা হয়। যেমন Pole বা Origin বা উৎস (0, 0) থেকে দূরত্ব এবং উৎস (0.0) থেকে নির্দিষ্ট দিকে উৎপ কৌণিক (৪) দূরত্বের পরিমাপ (যা সাধারণত উত্তরাভিমুখী এবং যার কৌণিক পরিমাপ ঘড়ির কাঁটার দিক থেকে পরিমাপ করা হয়।) এবং কোণ (0) 360 deg এর গুণিতকে প্রকাশ করা হয়, কখনো যখন। শূন্যের ('0') থেকে বড় (r, ৪) বড় (r.) এবং (- r, theta + 180 deg) দুটি ক্ষেত্রেই বিন্দু একই স্থানে অবস্থান করে।

কার্টেসিয়ান ও পোলার কো-অর্ডিনেট সিস্টেমকে সহজেই এক থেকে অন্যে পরিবর্তিত করা যায় নিম্নলিখিত সূত্রের মাধ্যমে X rcose, Y = rsin 

r = (X²+ Y²)À lambda এবং ৪ = arc tan (Y/X)

(i) সামগ্রিক কো-অর্ডিনেট পদ্ধতি ( [ Global Co-Ordinate System):

যদি পৃথিবীকে আমরা Spheroid হিসাবে কল্পনা করি, এবং এর পৃষ্ঠতলের ওপর দিয়ে একটি Spherical Grid System তৈরী করতে পারি, তবে সেখান থেকে দুই ধরণের কাল্পনিক রেখা পাওয়া সম্ভব। এক ধরনের রেখা যার রাতাকেই প্রত্যেকের সমান্তরালভাবে অবস্থিত (যা Parallels বা অক্ষরেখা নামে পরিচিত) ও যা গ্লোবের পর্ব থেকে পশ্চিমে বিস্তুত। এদের মধ্যে সবচেয়ে বড় রেখাটি (দৈর্ঘ্য বা পরিধিতে) পৃথিবীর মধ্যভাগ দিয়ে বিস্তৃত (যা নিরক্ষরেখা নামে পরিচিত) ার মান হল 0°/

অপর এক ধরণের রেখা উত্তর থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত বিস্তৃত এবং এরা Meridian বা দ্রাঘিমারেখা হিসেবে অভিহিত। এলের মধ্যে ০ মান যুক্ত রেখাটি ইংল্যান্ডের শ্রীণিচ শহরের ওপর দিয়ে বিস্তৃত হয়েছে, যাকে মূল মধ্যরেখা বা Prime Meridian বলা হয়। ইহা আবার 'প্রমাণ সময় রেখা' বা International Date line হিসেবেও পরিচিত।

মূল মধ্যরেখা ও নিরক্ষরেখার তল হল প্রমাণ তল যা অন্যান্য দ্রাঘিমারেখা বা অক্ষরেখাকে চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। কোন স্থানের অক্ষরেখার মান নিরক্ষীয় তল থেকে ঐ বিন্দু পর্যন্ত কৌণিক দূরত্বের মানের সমান হয় এবং ঐ স্থানটির শ্রাধমারেখার মান মূল মধ্যরেখার তল ও ঐ স্থানটির তলের কৌণিক পরিমাপের সমান হয়। এই দুটি তলই নিরক্ষীয় তলের সঙ্গে সমকোণে অবস্থান করে। ঐ স্থানের উচ্চতা কোন Reference Ellipsoid-এর কোন নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে ঐ বিন্দুটির উচ্চতার সমান হয়। ঐ তিনটি বৈশিষ্ট্য (অক্ষরেখা, দ্রাঘিমারেখা ও Altitude (উচ্চতা)) নিয়ে Gobal Co-ordinate System পঠিত হয়েছে।

(ii) আঞ্চলিক পদ্ধতি (Regional / Local System):

Global System ছাড়াও বিভিন্ন রকম পদ্ধতি আছে যা স্থানীয়ভাবে নির্দিষ্ট কোন অঞ্চলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এই ধরণের কিছু Co-ordinate System (যা UTM বা UPS-এর উপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছে) হল British National Grid (BNG) এবং স্থানীয় কোন কাজের জন্য US-এর Public Land Survey System (PLSS) বা Co-Ordinate Geometry (COGO)

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Middle post ad 01