welcome to mygeo.in Indian no 1 geography based website in Bengali

উষ্ণ আধা শুষ্ক মরু প্রকৃতির পলিমাটি বিশিষ্ট বাস্তু সংস্থানিক অঞ্চল (Hot semi-arid eco-region with alluvium derived soils)

উষ্ণ আধা শুষ্ক মরু প্রকৃতির পলিমাটি বিশিষ্ট বাস্তু সংস্থানিক অঞ্চল (Hot semi-arid eco-region with alluvium derived soils)


• অবস্থান ও আয়তন: অঞ্চলটি উত্তর ও মধ্য গুজরাটের সমতল এবং মধ্য উচ্চভূমিকেন্দ্রিক প্রায় 32-3 মিলিয়ন হেক্টর (ভারতের প্রায় 9-৪ শতাংশ) এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।।

• কৃষি সহায়ক জলবায়ু (i) এখানে তীব্র শুদ্ধ গ্রীষ্ম এবং তীব্র শীত ঋতুর প্রাধান্য রয়েছে। (ii) অঞ্চলটিতে বার্ষিক 500-1000 মিমি বৃষ্টিপাত ঘটে থাকে, যার মাত্রা পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে ক্রমশ বৃদ্ধি পায়। (iii) অঞ্চলটির PET বার্ষিক চাহিদার 35-42 শতাংশ পূরণ করে। (iv) LGP এখানে বছরে 90-150 দিন।

• মৃত্তিকা অঞ্চলটিতে গভীর পলিযুক্ত দোআঁশ এবং মিশ্র লাল ও কালো এঁটেল মাটির প্রাধান্য রয়েছে।

• ভূমি ব্যবহারগত দিক এখানকার বৃষ্টিনির্ভর প্রায় 65 শতাংশ অঞ্চল ঐতিহ্যগতভাবে সেচের আওতায় থাকায় খারিফ ও রবি (ধান, বাজরা, সয়াবিন, ভুট্টা, ডাল, বেরসীম, গম, সরিষা, আখ প্রভৃতি) উভয় ফসলই চাষ করা হয়ে থাকে। উত্তরের সমভূমিতে খরার প্রভাব কাটিয়ে তুলতে কৃষিক্ষেত্রগুলিতে টিউবওয়েলের সাহায্য নেওয়া হয়।

• উপবিভাগ: অঞ্চলটির চারটি উপবিভাগ হল- (a) উত্তর পাঞ্জাব সমভূমি, গঙ্গা-যমুনা দোয়াব এবং রাজস্থানের উচ্চভূমি (LGP 90-120 দিন), (b) উত্তর গুজরাট সমভূমি, আরাবল্লী এবং পূর্ব রাজস্থানের উচ্চভূমি (LGP 90-120 দিন), (c) গঙ্গা-যমুনা দোয়াব, রোহিলখন্ড এবং আভাদা সমভূমি (LGP 120-150 দিন্), (d) মধ্য ভারত মালভূমি এবং উঠবো ভুমি থাকে।জলের প্রাপ্যতা যথেষ্ট কম। (e) জল নিষ্কাশনের অব্যবস্থা দেখা যায়। (f) খরা-কবলিত বুন্দেলখন্ড অঞ্চলের (বান্দা, ঝাঁসি, হামিরপুর, দাতিয়া, জালাউন প্রভৃতি জেলায়) ভূপৃষ্ঠ ও উপ-পৃষ্ঠের মাটি যথেষ্ট লবণাক্ত প্রকৃতির।




একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Middle post ad 01