welcome to mygeo.in Indian no 1 geography based website in Bengali

GIS-এর উপাদান (Componant of a GIS) and

GIS-এর উপাদান (Componant of a GIS)


Burrough (1986)-এর মতে GIS-এর তিনটি প্রধান উপাদান থাকা উচিত। এগুলি হল-

i) Computer hardware,

ii) Application software modules,

iii) Proper organizational contex.

এগুলি ছাড়াও Data হল একটি অতি প্রয়োজনীয় উপাদান, যা নিচের চিত্রে দেখানো হল

একটি Computer Hardware-এ GIS Software চালানোর জন্য একটি শক্তিশালী Processor, প্রচুর তথ্য রাখার জন্য পর্যাপ্ত Memory ও High Resolution Colour Screen-এর প্রয়োজন। এগুলি বাদ দিয়ে বিভিন্ন Input Outpu Element যেমন Digitizer Table/Scanner (Map- Digital Formal-এ রূপান্তরিত করার জন্য), Keyboard (Data জন্য), Plotter বা Printer (as Display Device) এবং একটি দক্ষতা সম্পন্ন Mouse-এর প্রয়োজন হয়।

Input করার GIS-এর বিভিন্ন Software-গুলি কোন স্থানের তথ্যকে সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ ও প্রদর্শন করার জন্য বিভিন্ন Function ও Tools প্রদান করে। তাই GIS application-এর মূল উপাদানগুলি হল.


(1) তথ্য সংগ্রহ ও তথ্য অধিগ্রহণ (Data Collection and Data Capture):

দুটি পদ্ধতির সাহায্যে ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন বস্তুর তথ্য সংগ্রহ করা হয়।

(a) Nearest Sensing Technique: ভূ-সংস্থানিক জরিপের মাধ্যমে ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন বস্তুর সঠিক অবস্থান
জানা যায় এবং এর সাথে স্থানিক জরিপ যোগ করে Cadastral Map তৈরী করা হয়। GIS পদ্ধতির মাধ্যমে ঐ সব তথ্য কম্পিউটারে সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ করে প্রয়োজন অনুযায়ী ফলাফল আকারে প্রতিবেদন করা হয়।

(b) Remote Sensing Technique: আকাশ থেকে গৃহীত আলোক চিত্রের ব্যাখ্যার মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করাকে দূর-অনুধাবন কৌশল বলা হয়। বর্তমানে উপগ্রহ চিত্রের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য GIS-এর Database তৈরীতে সাহায্য করে।

(2) তথ্যের সংরক্ষণ ও তথ্য পুনরুদ্ধার (Data Storage and Data Retrieval):

তথ্য সংরক্ষণ ও তথ্যভান্ডার থেকে তথ্য উদ্ধার, সংযোজন, সংরক্ষণ, তথ্য মুছে ফেলা বা দ্রুত ব্যবহার GIS-এর দ্বারা করা সম্ভব। এমনকি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করাও সম্ভব। তথ্য সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় স্থানভেদে, অক্ষাংশভেদে Spatial বা Non-spatial তথ্যের মধ্যে সমন্বয় বা সংযোগ ঘটিয়ে অধিকতর ব্যবহারের উপযোগী করা যায় Database Management System নামে পরিচিত।

(3) তথ্যের নিয়ন্ত্রণ ও বিশ্লেষণ (Data Manipulation and Analysis): তথ্য পরিবর্তন ও পরিবর্ধনের জন্য দুটি পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। যথা-

(a) তথ্যকে ত্রুটিমুক্ত করে ব্যবহার উপযোগী করা, 

b) GIS পদ্ধতিতে বিশ্লেষণের জন্য Spatial ও Non-spatial তথ্য সারণিবন্ধ করে চাহিদা অনুযায়ী করা যায়।

(c) তথ্যপ্রাপ্ত ফলাফল ও তার উপস্থাপনা (Output and Presentation): Spatial এবং Non-spatial বিশ্লোরে সত্য তথ্যের মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টিকৃত সারণী বিশ্লেষণ করে প্রাপ্ত ফলাফল মানচিত্রে উপস্থাপন ও প্রতিবেদন আকারে দেশ করা হয়। GLS পদ্ধতি ব্যবহার করে মানচিত্র, সারণী, চিত্র, চার্ট প্রভৃতি তৈরী করা যায় এবং এরূপে তথ্য সংরক্ষণ করা যায়। অবশ্য যখন পারিসরিক বিশ্লেষণের মত বা মডেলিং-এর মত জটিল বিশ্লেষণগুলো করা হয় তখন ব্যবহারকারী নিজেও GIS-এর অংশ হিসাবে গণ্য হন।

GIS-এর Data দুই ধরনের হয়ে থাকে-

ⅰ) Geographic বা Spatial data

ⅱ) Attribute বা Non-spatial data

Spatial Data-তে Co-ordinate-এর গুচ্ছ দ্বারা Geographic Location-এর স্পষ্ট ধারণা দেওয়া হয়। আর Attribute দ্বারা কোন Location-এর সম্পর্কে বিস্তৃত ধারণা দেওয়া হয়। যেমন-গভীরতা, উচ্চতা, বিক্রির পরিমাণ, কৃষিজাত উৎপাদন ইত্যাদি। আবার এগুলিকে কোন নির্দিষ্ট স্থানের সঙ্গে যেমন- address, zip code, district number এবং অন্যান্য জিনিসের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়।

Spatial Data-এর উৎস হিসেবে Paper Maps, Charts এবং Drawingকে Scan বা Digitize করা হয়। Co-ordinate Data-কে GPS receiver বা Satellite Imagery বা বিমান চিত্র থেকে গ্রহণ করা হয়।

Attribut Data-এর উৎস হিসেবে Data Base, Work Flow, Messaging বা অন্যান্য Computer System এর Form কে গণ্য করা হয় যা পরবর্তীকালে কোন Common Identifier দ্বারা GIS-এর সঙ্গে যুক্ত করা হয়।



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Middle post ad 01