welcome to mygeo.in Indian no 1 geography based website in Bengali

সভ্যতার বিকাশের ওপর ভিত্তি করে শহরের শ্রেণিবিভাগ(Classification of towns based on growth of Civilisation)

সভ্যতার বিকাশের ওপর ভিত্তি করে শহরের শ্রেণিবিভাগ(Classification of towns based on growth of Civilisation)


■ লুইস মামফোর্ড-এর শ্রেণিবিভাগ: সমাজবিজ্ঞানী লুইস মামফোর্ড প্যাট্রিক গেডস্-এর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে শহরের শ্রেণিবিভাগ দুভাবে করেছেন।

(a) শহরের সামাজিক পরিবর্তন (প্রযুক্তির ব্যবহারে মানবসভ্যতার উন্নয়ন)-এর ওপর ভিত্তি করে শ্রেণিবিভাগ এবং

(b) কোনো শহরের সংস্কৃতির উত্থান-পতনের ওপর নির্ভর করে শ্রেণিবিভাগ।

শহরের সামাজিক পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে শ্রেণিবিভাগ:

লুইস মামফোর্ড শহরের সামাজিক পরিবর্তনের ওপর ভিত্তি করে শহরকে নিম্নলিখিত শ্রেণিতে রাগ করেছেন। (1) Eotechnic,

(ii) Palaeotechnic,

(iii) Neotechni;

(iv) Biotechnic

(i) Eotechnic: শহর গঠনের এই পর্যায়ের বৈশিষ্ট্য হল এই যে, বিভিন্ন অস্থানান্তরযোগ্য শল্পির (কাঠ, বায়ু ও জল শক্তির ব্যবহার) ব্যবহার, আদিম প্রযুক্তিবিদ্যার প্রয়োগ এবং অনুন্নত পরিবহণ ব্যবস্থার মাধ্যমে যোগাযোগ পরিলক্ষিত হয়। প্রচুর কাঁচামালের ব্যবহার, শ্রম বিনিয়োগ এবং প্রযুক্তিবিদ্যা ব্যবহার করে শ্রমশিল্প বিশেষ করে ক্ষুদ্র শিল্প বা কুটির শিল্প (cottage industry) গড়ে উঠেছে। দশম থেকে অষ্টাদশ শতকের মধ্যভাগে পশ্চিম ইউরোপের শহরগুলিতে এই পর্যায়ের বৈশিষ্ট্য দেখা যেত।

(ii) Palaeotechnic: শহর বিকাশের এই পর্যায়ে শক্তি সম্পদের উৎস হিসেবে কয়লার বিকাশ শুরু হয়। লৌহ-ইস্পাত শিল্পের বিকাশও এই পর্যায়ে ঘটেছিল। শহরের বসতির প্রকৃতি ছিল গোষ্ঠীবদ্ধ ধরনের (compact type)। পরিবহণ ব্যবস্থা প্রাচীন ধরনের ছিল কিন্তু পরিবহণ ব্যয় ছিল বেশ বেশি। ব্যাক্তিগত মালিকানাধীন কলকারখানা গড়ে উঠেছিল। প্রধানত স্থানীয় কাঁচামাল বিশেষ করে কয়লা ও আকরিক লোহার ব্যবহার এবং বাজারের চাহিদার ওপর নির্ভর করে কারখানাতে উৎপাদন ব্যবস্থা চালু রাখা হত।

(iii) Neotechnic: শহর গঠনের এই পর্যায়ে শিল্পক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়েছিল। কৃষিক্ষেত্রে, পরিবহণ ক্ষেত্রে এবং শক্তি উৎপাদনেও প্রযুক্তির প্রভাব লক্ষ করা যায়। হালকা ধাতুর ব্যাবহারিক প্রয়োগ ঘটতে থাকে দৈনন্দিন জীবনে। অ্যালুমিনিয়াম ও টাংস্টেন ধাতুর ব্যবহার এবং নতুন আবিষ্কৃত জিনিসের ব্যবহার দ্রুত হারে বৃদ্ধি পেতে থাকে। শহরের উঁচু উঁচু অট্রালিকা নির্মাণ কাজ, ট্র্যাফিক ঘনত্ব বৃদ্ধি, নগরের সম্প্রসারণ প্রভৃতি একসঙ্গে চলতে থাকে। 1880-র দশকে পশ্চিম ইউরোপীয় শহরগুলিতে এই পর্যায়ের বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা যায়।

(iv) Biotechnic: শহরের বিকাশের এটি সর্বোচ্চ এবং সর্বোন্নত পর্যায়। নগরায়ণ এবং সভ্যতার বিকাশে জীববিজ্ঞানের প্রভাব খুব বেশি করে পড়েছিল। চিকিৎসাক্ষেত্রে কীভাবে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়াকে প্রয়োগ করা যায় এবং মানুষের মানসিক অবস্থা বোঝার জন্য মনোবিজ্ঞান নিয়ে সর্বদা গবেষণা শুরু হয়েছিল। বিশ্বের উন্নত দেশগুলিতে যেমন 'গ্রেট ব্রিটেন' এর প্রভাব ছিল সবচেয়ে বেশি। নাগরিক সচেতনতা এই পর্যায়ে বৃদ্ধি পেয়েছিল।

পরবর্তীকালে লুইস মামফোর্ড নগরবসতি গঠনের ক্রমপর্যায়কে নতুনভাবে শ্রেণিবিভাগ করেন।

. শহরের কার্যভিত্তিক শ্রেণিবিভাগ (Functional Classification of Towns):


কোনো একটি শহরে বিভিন্ন ধরনের কার্যাবলি গড়ে ওঠে। যেমন- শ্রমশিল্প পরিবহণ, শিক্ষামূলক কর্ম, বসতবাড়ি নির্মাণ প্রভৃতি। কোনো বড়ো বড়ো শহরে একটি বা দুটি কার্যাবলি কখনও প্রাধান্য পায় না। কিন্তু তা সত্ত্বেও এক-একটি শহর এক বিশেষ ধরনের কার্যাবলির জন্য খ্যাতি অর্জন করে বা পরিচিতি লাভ করে। শহরের আকৃতি ও কার্যাবলি সর্বদা গতিশীল হয়। তাই সময়ের সঙ্গে সঙ্গেঙ্গ কোনো শহরের বাহ্যিক গঠন ও কার্যাবলির পরিবর্তন ঘটে।

পৃথিবীর প্রাচীন শহরগুলি প্রধানত ব্যাবসাবাণিজ্য, সংস্কৃতি, প্রশাসনিক কার্য, শিল্প, নিরাপত্তার জন্য প্রসিন্দ ছিল। পরবর্তীকালে বিশ্বের প্রধান শহরগুলিতে বিনোদন, পর্যটন, অর্থলগ্নি শিল্প প্রভৃতি কার্যাবলি গড়ে ওঠে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সিঙ্গাপুর, ঢাকা, টোকিয়ো প্রভৃতি শহরগুলিতে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের বহুমুখী কার্যাবলি লক্ষ করা যায়।

Kneedler Ohlson-এর শ্রেণিবিভাগ: হ্যারিসের শহরের শ্রেণিবিভাগ প্রকাশিত হওয়ার কয়েক বছর dler Ohlson আমেরিকার যেসব শহরের জনসংখ্যা দশ হাজার কিংবা তার বেশি তাদের কয়েকটি নিতে বিভত্ব করেছেন।

Chlson কার্যাবলির প্রেক্ষিত শহরকে নিম্নলিখিত শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন-

৫) সরকারি কেন্দ্র; (ii) রিসর্ট শহর, (iii) অবসরকালীন সময় কাটানোর শহর প্রভৃতি।

John Webb এবং Maxwell এর শ্রেণিবিভাগ:

জন ওয়েব আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা শহরের গবেষণায় কোনো শহরের কার্যাবলির বিশেষ নোয়ার সন্ধান পান। তিনি বলেন, "The importance of a function in urban area should be ted relative to the status of that function in other towns" কোনো শহরের মোট লোকসংখ্যার শতাংশ কোনো একটি নির্দিষ্ট পেশায় যুক্ত আছেন তার প্রেক্ষিতে ওই শহরের কোনো কার্যাবলির গুরুত্ব এখা যায়। কোনো শহরের কোনো নির্দিষ্ট কাজ অন্য শহরের নিকট কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটি অন্যতম বিবেচ্য এর হওয়া উচিত।

ওয়েব কার্যাবলি সূচক (Functional Index) ব্যবহার করেছেন শহরের কার্যাবলির ব্যাখা করতে গিয়ে।

কোনো কর্মে নিযুক্ত ব্যপ্তির % (P)

কার্যাবলি সূচক ওই শহরের কর্মে নিযুক্ত (MP) গড় ব্যক্তির পরিমাণ(Functional Index)

ওয়েব বিভিন্ন মানচিত্রে মাধ্যমে পাইকারী ও খুচরো বিক্রয়কেন্দ্র পেশাগত বিভিন্ন কেন্দ্র পরিবহণ কেন্দ্র, নরকেন্দ্র, খনি উত্তোলন কেন্দ্র প্রভৃতি নির্দিষ্ট Functional Index-এর মাধ্যমে দেখিয়েছেন।

তিনি পরবর্তীকালে 'Specialisation Index' ব্যবহার করেছেন। এই বিশেষ সূচকের মান তিনি কোনো করের মোট কার্যাবলির সূচককে 100 দিয়ে ভাগ করে পেয়েছেন। বিশেষ কার্যাবলির সূচকের মান 100 এর কাছাকাছি হলে, বিশেষ কার্যাবলি সূচকের মাত্রা কম তীব্রতা সম্পন্ন হবে।

ম্যাক্সওয়েল কানাডার শহরগুলিতে গবেষণাকালে দেখেন যে, শহরের কার্যাবলির গঠন অনেকটা জীবিকার গঠনের সঙ্গে মিল রয়েছে। ম্যাক্সওয়েল গবেষণা থেকে আরও জানতে পারেন যে, যে শহরের সীমানার যত বেশি সম্প্রসারণ ঘটবে ওই শহরের তত বেশি সংখ্যক কাজ বা জীবিকার সুযোগ পাওয়া যাবে। কোনো শহরের কার্যাবলির চরিত্র বিশ্লেষণ করতে গিয়ে ম্যাক্সওয়েল তিন ধরনের কার্যাবলি সম্পর্কে আলোচনা করেছেন-

(1) প্রধান কার্যাবলি (dominant functions)

(ii) বিভিন্ন কার্যাবলি (distinctive functions) এবং

(iii) বিশেষ ধরনের কাজের তীব্রতা (degree of functional speciallisation)

এভাবে বিশ্লেষণের মাধ্যমে ম্যাক্সওয়েল কানাডার শহরকে সাতটি শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন-

(1) পাইকারী ব্যাবসাকেন্দ্রিক শহর (retail trade town)

(ii) সম্প্রদায় পরিসেবা (community service)

(iii) উৎপাদনমূলক শহর (manufacturing town) 1

(iv) উৎপাদনমূলক শহর (manufacturing town) 2

(v) পরিবহণ শহর (transportation town)

(vi) সরকারি কর্মমূলক শহর (government Service) এবং

(vii) নিষ্কাষণমূলক শহর (exraction town)

Richard Forstall-এর শ্রেণিবিভাগ:

রিচার্ড ফরস্টল সামাজিক এবং অর্থনৈতিক বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে আমেরিকান শহরের শ্রেণিবিভাগ করেছেন। তিনি আমেরিকান শহরকে এটি শ্রেণিতে ভাগ করে তাদের বিবরণ দিয়েছেন। 

খনি শহর (Mining and Quarrying town): প্রধানত বিভিন্ন ধরনের মূল্যবান খনিজ সম্পদ উত্তোলনকে কেন্দ্র করে খনি শহর গড়ে ওঠে। খনি থেকে সোনা, রূপা, আকরিক লৌহ, টিন, বক্সাইট, জিঙ্ক, অ্যাসবেস্টস, লবণ প্রভৃতি উত্তোলন করা হয়। ক্যালা, খনিজ তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস প্রভৃতি শক্তি সম্পদও পেনসিলভানিয়া, ভারতের বোকারো থানাশ, সুইডেনের বিরুনা, অস্ট্রেলিয়ার কুলগালি, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের

2. শিল্প শহর (Industrial Town): এই ধরনের শহরগুলিতে বিভিন্ন ধরনের শিল্পদ্রব্য উৎপাদিত হয় এবং কারখানাগুলি সর্বদা উৎপাদনমূলক কাজে নিযুক্ত থাকে। কাঁচামাল ব্যবহার করে কলকারখানাগুলি দ্রব্য উৎপাদন করে থাকে। এই শিল্প কিংবা শহরকেন্দ্র রেল এবং সড়কপথের মাধ্যমে যুক্ত হয়। ইংল্যান্ডের হ্যালিফান্ত বার্মিংহাম, গ্লাসগো শহর, জামানির এসেন, জাপানের ওসাকা, নাগাসাকি, সি. আই. এস-এর ম্যাগনেটোগরস্থ, খারকভ, টুলা, U.S.A-র ইয়নস্টাউন, পিটসবার্থ, চিকাগো, ভারতের কানপুর, মুম্বাই, কলকাতা শিল্প শহরের উদাহরণ।

3. পরিবহন শহর (Transport town): পরিবহণ শহরগুলিতে পরিবহণের যন্ত্রাংশ বহন করা হয়। প্রধান পরিবহণ জংশন হিসেবে কাজ করে। এই ধরনের শহরগুলি রেলপথ, রাস্তা বা সড়কপথ অথবা জলপথের সংযোগস্থলে অবস্থান করে।

(1) বিভিন্ন ধরনের পরিবহণ শহরগুলি হল-

বিভিন্ন অটোমোবাইল দ্রব্যের উৎপাদন কেন্দ্র উদাহরণ ডেট্রয়েট:

বিমানের যন্ত্রাংশ উৎপাদন কেন্দ্র- সিয়াটল;

রেলের যন্ত্রাংশ উৎপাদন কেন্দ্র- ফিলাডেলফিয়া; চিত্তরঞ্জন (পশ্চিমবঙ্গ)

(ii) রাস্তা পরিবর্তনের কেন্দ্রস্থলে গড়ে ওঠা শহরকেন্দ্র-

ঋষিকেশ, জম্মু, কাঠগুদাম(ভারত), ব্রেক অফ্ বাল্ব পয়েন্টে গড়ে ওঠা শহর- চেন্নাই, কলকাতা,মুম্বাই, শিলিগুড়ি: লন্ডন (U.K): সাংহাই (চিন); বাফেলো (ইউ.এস.এ)।

(iii) দুটি রাস্তার মিলনস্থলে গড়ে ওঠা শহর: আগ্রা, নাগপুর (ভারত); প্যারিস (ফ্রান্স); বার্লিন (জামানি)। ই

4. বাণিজ্যিক শহর (Commercial Town): বাণিজ্যিক শহরে বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্যিক কাজকর্ম গড়ে ওঠে। যেমন-

(i) কৃষিজাত দ্রব্যের বাজার শহর- U.S.A-র উইনিপেগ এবং কানসাস শহর: ডেনমার্কের হানসেন শহর।

(ii) ব্যাংকিং এবং অর্থনৈতিক কেন্দ্র: জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট: নেদারল্যান্ডের আমস্টারডাম; লেবাননের বেইরুট, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, ভারতের মুম্বাই প্রভৃতি।

(iii) দেশের অভ্যন্তরভাগে অবস্থিত বৃহৎ শহরকেন্দ্র: এখানে বিভিন্ন ধরনের কার্যাবলি গড়ে ওঠে। উদাহরণ- ম্যাঞ্চেস্টার এবং সেন্টলুই।

(iv) বন্দর শহর: সমুদ্র, হ্রদ, নদীর তীরে গড়ে ওঠা বন্দরকে কেন্দ্র করে বন্দর শহর গড়ে ওঠে। যেমন-

সমুদ্র বন্দর- টোকিয়ো, নিউইয়র্ক, লন্ডন:

নদী বন্দর- কলকাতা, সাংহাই:

হ্রদ- মিচিগান হ্রদের তীরে অবস্থিত চিকাগো শহর।

5. প্রশাসনিক শহর (Administration town): কোনো দেশের বা রাজ্যের রাজধানী সর্বদা প্রশাসনিক শহর হিসেবে পরিগণিত হয়। এসব রাজধানী শহরগুলিতে বিভিন্ন অফিসিয়াল ও প্রশাসনিক স্তরের কাজকর্ম গড়ে ওঠে। জাতীয় রাজধানী অঞ্চল এই স্তরের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। যেমন- প্যারিস, লন্ডন, ব্রাসিলিয়া, ক্যানবেরা, নতুন দিল্লি প্রশাসনিক শহরের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রাজ্য রাজধানীগুলিতেও শহর গড়ে ওঠে। উদাহরণ-ভিক্টোরিয়া (ব্রিটিশ কলম্বিয়া); কলকাতা (পশ্চিমবঙ্গ)।

6. প্রতিরক্ষা শহর (Defence Town): প্রতিরক্ষা শহরগুলিতে সৈন্যবাহিনীদের থাকার Base Camp থাকে। সেখানে সৈন্যদের থাকা, ট্রেনিং, শহরকে নিরাপত্তা প্রদান প্রভৃতি সংক্রান্ত কাজ পরিচালনা করতে অনেকক্ষেত্রে এসব শহরকে 'garison town' বলা হয়। ইংল্যান্ডের পোর্টসমাউথ এবং গ্লিমাউথ; কানাডার তোসিয়া এবং হ্যালিফ্যাক্স: জার্মানির বার্লিন, ভারতের পাঁচমারি প্রতিরক্ষা শহরের উদাহরণ।

7. সাংস্কৃতিক শহর (Cultural Town): যেসব শহরে বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কর্মধারা গড়ে তাকে সাংস্কৃতিক শহর বলে। শিক্ষা, কলা, ধর্ম প্রভৃতির ওপর নির্ভর করে সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলি গড়ে উদাহরণ- কেম্ব্রিজ এবং অক্সফোর্ড(ইংল্যান্ড); বারাণসী (ভারত) প্রভৃতি। ধর্মীয়কেন্দ্র যেমন- মক্কা, বলেম, রোম প্রভৃতি সাংস্কৃতিক শহরের অন্তর্গত।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Middle post ad 01