চিনে জনসংখ্য নিয়ন্ত্রণের গৃহীত সরকারি পদক্ষেপ
(1) ছেলে এবং মেয়েদের বিবাহের বয়স আইন করে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই নিয়ম অধী কঠোরভাবে মেনে চলার জন্য হুলিয়া জারি করা হয়।
(ii) প্রত্যেক পরিবার একটির বেশি সন্তান একেবারেই নিতে পারবেন না।
(ii) সরকারি পক্ষ থেকে বলা হয় যে, যে পরিবার ১টির বেশি সন্তান ধারণ করবে তাদের বিল পরিমাণ আর্থিক জরিমানা দিতে হবে এবং চাকরি থেকে বরখাস্ত হতে হবে।
(iv) এক-একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল জুড়ে জন্মহার সীমিত রাখার জন্য রাষ্ট্রের অধীনে জন্ম পরিকর বিষয়ক অফিস তৈরি করা হয়েছে।
(v) সন্তান জন্ম দেওয়ার আগে সরকারের অনুমতি নিতে হবে এবং প্রয়োজনীয় 'Birth সংগ্রহ করতে হবে।
(vi) সরকারের অনুমতি ছাড়া সন্তান জন্মানোর মতো অবস্থা তৈরি হলে কৃত্রিমভাবে গর্ভপাত ঘটাতে হা
(vii) সরকারি চাকরিতে পদোন্নতির ক্ষেত্রেও জন্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়টি জুড়ে দেওয়া হয়।
1980'র দশকের পর থেকে জনসংখ্যা নীতির দ্বিতীয় পর্যায় শুরু হয়।
চিনে ৪০-র দশকের জনসংখ্যা নীতির কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল-
(1) এক সন্তান নিতি চালু করা হয়েছে।
(2) চিনের গ্রামাঞ্চলে বিশেষ শর্তসাপেক্ষে দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
(3) বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সর্বদা 1%-এর নীতি বজায় রাখতে হবে।
(4) সমাজের সকল স্তরের ব্যক্তিদের পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচির আওতায় আনা হবে।
(5) দ্বিতীয় সন্তান না নেওয়ার জন্য উৎসাহ প্রদান এবং বন্ধাত্যকরণ কর্মসূচিকে সফল করার চেষ্টা করা হতে থাকে।
(6) গর্ভপাতের পরিবর্তে জন্মনিয়ন্ত্রণ, আর্থিক জরিমানার পরিবর্তে সচেনতাবৃদ্ধি, পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচির রূপায়ণ ঘটানো প্রভৃতির ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপিত হয়েছে।
(7) ভ্রাম্যমান স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করার নীতি গৃহীত হয়েছে।